শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম ::
মাগুরা জেলা পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল কর্তৃক মোবাইল ও টাকা উদ্ধারপূর্বক হস্তান্তর শেরপুরে নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত ঝিনাইগাতী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দুই পদে ভাবি – দেবর নির্বাচনী প্রচারনায় মাঠে বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতি কর্তৃক স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা নড়াইলে হাসপাতালের নবনির্মিত ভবনগুলো উদ্বোধন করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন ঝিনাইগাতীতে নিখোজের ৬ দিন পর সেপ্টিট্যাংক থেকে গৃহবধুর লাশ উদ্ধার জামালপুরে চুরি হয়ে যাওয়া ১০টির অধিক মোবাইল উদ্ধার শেরপুর প্রেসক্লাব এর সভাপতি দেবাশীষ ও সা.সম্পাদক মেরাজ পুষ্পধারা প্রপার্টিজ লিমিটেড এর ১০ম বর্ষ পূর্তি উদযাপন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের ‘‘মুজিব নগর সরকারের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকারের সফলতা” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

‘ছোট থেকে চাইতাম বড় হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হবো’

রিপোর্টারের নাম / ৩৩৪ বার
আপডেট সময় :: বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০১৯, ৩:৪৫ পূর্বাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর যোগ দেন বিএনসিসিতে। সেখানে কিছুদিন কাজ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনুপ্রেরণা দেন বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে যোগ দেবার। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখতে থাকেন ইউনিফর্মের। বিএনসিসির শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবন হাতছানি দিতে থাকে তাকে। আর তখন থেকেই স্বপ্ন দেখা শুরু ইউনিফর্মের।

বিজ্ঞাপন

ইচ্ছে ছিলো প্যারেড কমান্ডার হবার। এ বছর পুলিশ সপ্তাহের প্যারেড কমান্ডারের ১০টি কন্টিনজেন্টের অধিনায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন আবিদা সুলতানা। বর্তমানে কর্মরত আছেন পুলিশ সদর দপ্তরে।

চ্যানেল আই অনলাইন-কে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে শুনিয়েছেন জীবনের সফলতার গল্প।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রাম ঠেঙ্গারবান্দে তার জন্ম। ১৯৮৯ সালে এসএসসি ও ১৯৯১ সালে এইচএসসি পাশের পর ভর্তি হন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগে।

বাবা ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নাজমুল আলম। আর মা কাওসার আক্তার গৃহিনী। চার বোনের মধ্যে আবিদা ছিলেন দ্বিতীয়। পরিবারের অন্য সদস্যরা বেশ রক্ষণশীল হলেও বাবা ছিলেন উদারনৈতিক। আর তাই পুলিশে যোগ দেবার পর অন্যরা বেশ ভয়ের চোখে তাকালেও বাবা-মা ছিলেন সবসময়ই মেয়ের পক্ষে।

ছোট থেকেই লেখাপড়ায় ছিলেন মেধাবী। বিএনসিসির ক্যাডেট থাকাকালে সেখানে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করায় শিক্ষকরাও বুঝে গিয়েছিলেন এই মেয়ের পক্ষেই চ্যালেঞ্জ নেয়া সম্ভব।

শিক্ষকদের অনুপ্রেরণায় বিসিএসে প্রথম পছন্দ দেন পুলিশ ক্যাডার। বিসিএসের সার্বিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে হতে আবিদা এনজিও ও ব্যাংকে চাকরি করে ফেলেন। এর মাঝেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বেসরকারি কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা আবু সাদাত মুহম্মদ শাহীন এর সাথে। এ দম্পতির ঘরে এখন দুই মেয়ে এক ছেলে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
Theme Created By ThemesDealer.Com
error: Content is protected !!
error: Content is protected !!